সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

নারীর হাবভাব পরীক্ষা

নারীদের মধ্যে অনেক রকম নারী দেখতে পাওয়া যায়। কতকগুলি নারী আছে যারা মনের ভাব গোপন করে রাখতে পারে। তারা হয়ত গোপনে পরপুরুষকে মনে মনে ভালোবাসে, মুখে কিন্তু প্রকাশ কখনও করে না। আর কতকগুলি নারী আছে যারা ইঙ্গিত দেখলেই রেগে ওঠে, গালাগালি করে। তাদের এড়িয়ে চলতে হবে। তবে যদি ঐ নারী একদিন গালাগালি দিয়ে পরে নীরব থাকে, তখন আর একবার চেষ্টা করে দেখা উচিত। তখন যদি ছুতা করে থাকে তো বুঝতে হবে, তার মনে কামের বীজ বপন হয়েছে কি না।

সাধারণতঃ কোন কোন নারী নতুন প্রেমিকের কুক্ষিগত খুব সহজে হয়-

১) যে নারী এর আগে অনেক কাম চিহ্ন প্রকাশ করেছে।

২) যে নারী প্রেমিককে নির্জনে তার স্তন খুলে দেখায়।

৩) যে নারী পাশে শুয়ে কোন পুরুষের অঙ্গ মর্দন করে।

৪) অঙ্গমর্দন করতে করতে যে নারী মাঝে মাঝে বেশ উত্তেজিত হয়ে উঠে।

৫) পুরুষ কর্তৃক অঙ্গমর্দনে যে নারী বাধা দেয় না।

৬) যে নারী পাশে শুয়ে ঊরুদেশ টিপলে কোনও রকম লজ্জা অনুভব করে না, যে ঘুমানর ভাব করে চুপ করে পড়ে থাকে।

এই সব হতে হতে একটু এগোলেই আপনা থেকেই নারী আলিঙ্গনের ইচ্ছা প্রকাশ করে।

অভিজাত নারীদের কাম ইচ্ছা পূরণ

অভিজাত রাজা জমিদারদের বাড়িতে একাধিক কর্ত্রী থাকে। তাদের সবাইকে রাজা বা জমিদার তুষ্ট করতে পারে না। তাছাড়া ধনী নারীদের মধ্যে কামের ভাব বেশি থাকে। রাজবাড়ি বা জমিদার বাড়ির মেয়েরা বাড়ির অন্তঃপুরে তাই গোপনে কাম ইচ্ছা পূর্ণ করার পথ খোঁজে।

রাজবাড়িতে বা ধনীগৃহে নানা ধরণের নারী থাকে বা আসে নাপতানী, মালিনী, দাসী বা দাসীর বান্ধবী, প্রজাদের মেয়ে ও বৌ ইত্যাদি। এরা কিন্তু আসলে এক একজন এক একটি নারীর গোপন দূতী হয়ে ওঠে। দূতীকে অর্থের দ্বারা হাত করে তার দ্বারা বাইরের মন মত পুরুষ বা দূতীর বর্ণনা করা পুরুষের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ স্থাপন করে। এই যোগাযোগের ফল ভালই হয়। সাধারণত, ধনী সুন্দরী নারীদের দিকে গোপন আকর্ষণের সুযোগ পেলে তারা রাজী হয়।

দূর সম্পর্কের আত্নীয়, সুন্দর প্রজা, সুন্দর কর্মচারী, সুন্দর চাকরদের সঙ্গেও অনেক সময় গোপন প্রণয় স্থাপিত হয়। দূতীদের মাধ্যমে মনের ইচ্ছার আদান প্রদান হয়। পরে গভীর রাতে খিড়কীর দরজা দিয়ে পারিয়ে গিয়ে বাইরেও কোন গোপন স্থানে মিলিত হয়ে পূর্ণ উদ্যমে যৌন বাসনার তৃপ্তি করে।

অনেক সময় দেখা যায় ধনী সুন্দরী পরনারীকে হাত করে অনুগৃহীত লোকেরা মোটা অর্থ উপার্জন করে থাকে। এই তো গেল নারীদের কথা।

রাজা ও জমিদারদের কাম ইচ্ছা পূরণ

পুরুষেরাও গোপনে প্রজা বা গরীব লোকদের সুন্দরী স্ত্রী বা কন্যাকে উপভোগ করে।

জমিদার তার কর্মচারী গোমস্তা বা চঞ্চুকীর দ্বারা খবর পাঠায়। মোটা অর্থের প্রলোভনেও অনেক প্রজা তার স্ত্রী বা মেয়েকে রাজার দ্বারা ভোগ করায়। অনেকে এই সূত্রে সাহায্যে রাজদরবারে প্রতিষ্ঠাও পায় আবার অনেক কর্মচারী রাজার এই প্রভাব জানলে তাকে সুন্দরী নারীর খবর এনে দেয় রাজা ছলে, বলে, কৌশলে এই কর্মচারীর সাহায্য নিয়ে সেই কন্যাকে হাত করে উপভোগ করে। পরে সেই কর্মচারীও এসব কথা প্রচার করার ভয় দেখিয়ে গোপনে উক্ত কন্যাকে ভোগ করে।

প্রাচীন আমলে তাই কামুক রাজাদের অধীনে প্রজারা সুন্দরী স্ত্রী বা মেয়ে নিয়ে বাস করতে খুব ভয় পেত। প্রাচীনকালে নাকি এমনও নিয়ম ছিল যে, কোন প্রজা বিয়ে করে এলে তার তরুণী বৌকে প্রথম রাত্রে রাজবাড়ীতে দিতে হত, ঐ তরুণীকে রাজা উপভোগ কর